নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর প্রতি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে। চলতি বছরের জুন মাসে খাতটির ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে অন্তত ২২টির শেয়ারে ০.১০ শতাংশের বেশি হারে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারধারণ বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে প্রাপ্ত তথ্যে উঠে এসেছে এই চিত্র।
প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির দিক থেকে এগিয়ে থাকা এসব কোম্পানির মধ্যে রয়েছে— আমান কটন, আলহাজ টেক্সটাইল, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, দেশ গার্মেন্টস, ড্রাগন সোয়েটার, এনভয় টেক্সটাইল, ইভিন্স টেক্সটাইল, ফারইস্ট নিটিং, কাট্টলি টেক্সটাইল, মেট্রো স্পিনিং, মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং, এমএল ডাইং, মুন্নু ফেব্রিক্স, কুইনসাউথ টেক্সটাইল, সায়হাম কটন, সায়হাম টেক্সটাইল, শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, স্টাইল ক্র্যাফট, ভিএফএস থ্রেড অ্যান্ড ডাইং এবং জাহিন স্পিনিং।
প্রতিটি কোম্পানির প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারধারণের তুলনা, অন্যান্য মালিকানার অংশ ও সর্বশেষ ঘোষিত লভ্যাংশ নিচে তুলে ধরা হলো:
১. আমান কটন ফাইবার্স
এই কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৮৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৮ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে মে মাসে ছিল ১১.৭৮ শতাংশ শেয়ার, যা জুনে ০.১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১১.৯৪ শতাংশে।
এ ছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৪৯.৫৮ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে ০.১২ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৮.৩৬ শতাংশ শেয়ার।
২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
২. আলহাজ টেক্সটাইল
মোট শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ২২ কোটি ২৫ লাখ টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারধারণ মে মাসে ছিল ১২.১৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ১২.৭৫ শতাংশে উন্নীত হয়—অর্থাৎ বৃদ্ধি পায় ০.৬১ শতাংশ।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.৭৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.১১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪৬.৩৫ শতাংশ শেয়ার।
শেষ হিসাব অনুযায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
৩. অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ
এই কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৫৬ কোটি টাকা এবং মোট শেয়ার সংখ্যা ৫ কোটি ৬০ লাখ।
মে মাসে প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে ছিল ৮.১১ শতাংশ শেয়ার, যা জুনে বেড়ে ৮.৪৭ শতাংশ হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.০৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.১৮ শতাংশ এবং বাকি ৬০.২৬ শতাংশ রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি এখনো কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি।
৪. দেশ গার্মেন্টস
মোট শেয়ারের সংখ্যা ৮২ লাখ ৮৮ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৮ কোটি ২৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার ছিল ৩.১১ শতাংশ, যা জুন মাসে বেড়ে ৮.০১ শতাংশে পৌঁছায়—বৃদ্ধি হয় ৪.৯ শতাংশ।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০.১৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৬১.৪৩ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
৫. ড্রাগন সোয়েটার
এই কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ২১ কোটি ৭ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ২১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
মে মাসে প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারধারণ ছিল ১০.৮৪ শতাংশ, যা জুনে বেড়ে দাঁড়ায় ১৫.৩০ শতাংশে—অর্থাৎ ৪.৪৬ শতাংশ বেড়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৫.৭৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.৭৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪৮.১৭ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
৬. এনভয় টেক্সটাইল
মোট শেয়ারের সংখ্যা ১৬ কোটি ৭৭ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ মে মাসে ছিল ২৬.০১ শতাংশ, যা জুনে ২৬.১১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.০৫ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে ০.৬৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৩৩.২০ শতাংশ শেয়ার।
৩০ জুন, ২০২৪-এ কোম্পানিটি ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।
৭. ইভিন্স টেক্সটাইল
মোট শেয়ার সংখ্যা ১৮ কোটি ৩৭ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৮৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারধারণ মে মাসে ছিল ১১.৬৪ শতাংশ, যা জুনে ১২.১৮ শতাংশে পৌঁছায়।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৪৭.১৬ শতাংশ, বিদেশিদের কাছে ০.৩২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪০.৩৪ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ২.৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
৮. ফারইস্ট নিটিং
মোট শেয়ার সংখ্যা ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ২১৮ কোটি ৭৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
মে মাসে প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে ছিল ৩.৪৪ শতাংশ শেয়ার, যা জুনে ৪.০৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
উদ্যোক্তাদের কাছে রয়েছে ৩০.৫৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ২.৫৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৬২.৮৪ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১৪ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
৯. গ্লোরি টেক্সটাইল
এই কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি ৮৮ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১২৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ছিল ১৪.৩১ শতাংশ শেয়ার, যা জুনে বেড়ে দাঁড়ায় ১৪.৮৫ শতাংশে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.৩৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৪.৮০ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৮ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
১০. এইচআর টেক্সটাইল
মোট শেয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ৭০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ৭৭ কোটি টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার মে মাসে ছিল ১৩.৮২ শতাংশ, যা জুন মাসে বেড়ে ১৪.২৮ শতাংশে দাঁড়ায়।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৪১.৬২ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪৩.৭০ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
১১. ইনট্রাকো রিফুয়েলিং
এই কোম্পানির মোট শেয়ারের সংখ্যা ১১ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১০ কোটি টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার মে মাসে ছিল ১৩.৮৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.৪৫ শতাংশ বেড়ে ১৪.২৯ শতাংশ হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ০.৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৫৫.০১ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৭ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
১২. জাহিন স্পিনিং
মোট শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬০ কোটি টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ মে মাসে ছিল ১১.৩৭ শতাংশ, যা জুনে ১১.৭৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩২.৩৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.০৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৫৫.৮২ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
১৩. মালেক স্পিনিং
এই কোম্পানির মোট শেয়ারের সংখ্যা ১৭ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৭০ কোটি টাকা।
মে মাসে প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে ছিল ১৪.৫৭ শতাংশ শেয়ার, যা জুন মাসে বেড়ে ১৪.৯৮ শতাংশে দাঁড়ায়।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৫৪.৬২ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
১৪. ম্যাকসন্স স্পিনিং
মোট শেয়ার সংখ্যা ৬ কোটি ৩০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ৬৩ কোটি টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার মে মাসে ছিল ১০.৮১ শতাংশ, যা জুন মাসে বেড়ে ১১.২৫ শতাংশ হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ০.৩৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৫৮.৪০ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
১৫. নিট কনসার্ন
এই কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি ৬৫ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার মে মাসে ছিল ১২.৯৪ শতাংশ, যা জুনে বেড়ে ১৩.৪৫ শতাংশ হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৩৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ০.২৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৫৪.৯৫ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
১৬. নিশাত চট্টগ্রাম
মোট শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৭০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৩৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার ছিল ৬.৭ শতাংশ, যা জুন মাসে ৬.৯৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৪৬.২৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৪৬.৩২ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
১৭. প্যারামাউন্ট
মোট শেয়ারের সংখ্যা ৭ কোটি ৫৫ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার ছিল ১৬.৫৬ শতাংশ, যা জুন মাসে বেড়ে দাঁড়ায় ১৭.৩৬ শতাংশে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫২.২৪ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
১৮. পেনিনসুলা
মোট শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪০ কোটি টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারধারণ ছিল ১২.১৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ১২.৭৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৪০.৭৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.১১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪৬.৩৫ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ৭ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
১৯. রিজেন্ট টেক্সটাইল
মোট শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬০ কোটি টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১১.৮ শতাংশ, যা জুনে বেড়ে ১২.৫২ শতাংশ হয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.৩২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৭.১৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
২০. রিং শাইন
এই কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩০ কোটি টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার মে মাসে ছিল ১১.৬৪ শতাংশ, যা জুনে ১২.০৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.৩৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৫৭.৫৫ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।
২১. সিঙ্গার বাংলাদেশ
মোট শেয়ার সংখ্যা ৭ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ৭০ কোটি টাকা।
মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার ছিল ১৮.৬৭ শতাংশ, যা জুন মাসে বেড়ে ১৯.৪৮ শতাংশে পৌঁছায়।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৫৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ০.৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২২.৮৫ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
২২. ট্রাস্ট ব্যাংক
এই ব্যাংকের মোট শেয়ার সংখ্যা ৫৫ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ৫৫০ কোটি টাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার মে মাসে ছিল ২৭.৯২ শতাংশ, যা জুন মাসে বেড়ে ২৮.৬৩ শতাংশে দাঁড়ায়।
উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৬০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ০.৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ১০.৭৭ শতাংশ শেয়ার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ট্রাস্ট ব্যাংক ২২.৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ারধারণ বাড়ার অর্থ হচ্ছে তারা এসব কোম্পানির ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী। কোম্পানিগুলোর আয়, স্থিতিশীলতা ও লভ্যাংশ নীতির ওপর ভিত্তি করেই এ বিনিয়োগ প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এটি শেয়ারবাজারে একটি ইতিবাচক বার্তা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
মো: জাহিদ/
নিউজটি আপডেট করেছেন : Jatiyo Potrika
বস্ত্র খাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ২২ কোম্পানিতে
- আপলোড সময় : ৩০-০৭-২০২৫ ০৭:১৩:৪৯ অপরাহ্ন
- আপডেট সময় : ৩০-০৭-২০২৫ ০৭:১৩:৪৯ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ